অংশীজনদের নিয়ে ৪ ডিসেম্বর পালিত হবে জাতীয় বস্ত্র দিবস: পাটমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রতি বছর ডিসেম্বরকে জাতীয় বস্ত্র দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেয়া হয়েছে। পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল দিবসটি পালনের প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বস্ত্র পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী (বীরপ্রতীক) বলেছেন, বস্ত্র খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের সমন্বিত অংশগ্রহণে বস্ত্র দিবস-২০১৯ সফলভাবে পালন করা হবে।

গতকাল বস্ত্র পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় বস্ত্র দিবস-২০১৯ প্রথমবারের মতো সফলভাবে পালনের উদ্দেশ্যে আয়োজিত প্রস্তুতিমূলক সভায় উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, বস্ত্র পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন, বিজেএমইএর সভাপতি . রুবানা হক, বিটিএমএর সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক দিলীপ কুমার সাহা, বিকেএমইএ, বাংলাদেশ টেরিটাওয়েল অ্যাসোসিয়েশনসহ বস্ত্র শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অংশীজনরা।

সভায় বস্ত্র পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, বস্ত্র খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের সমন্বিত অংশগ্রহণে বস্ত্র দিবস-২০১৯ সফলভাবে পালিত হবে। বস্ত্র শিল্প বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। বর্তমান সরকারের ভিশন-২০২১ অনুযায়ী, ২০২১ সালের মধ্যে বস্ত্র খাতের রফতানি ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের কাজ করছে সরকার। ধারাবাহিকতায় বস্ত্র খাতের সঠিক বিকাশ সুরক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় নির্ধারণ করে বিভিন্ন বিষয় সুনির্দিষ্ট করে বস্ত্রনীতি-২০১ বস্ত্র আইন-২০১৮ প্রণয়ন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, বস্ত্র শিল্পের সফলতা অর্জন এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সহযোগিতা প্রদান উদ্বুদ্ধকরণসহ উৎসাহিত করা হবে। একটি আনুষ্ঠানিক দিবস পালন খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। একই সঙ্গে বহুমুখী বস্ত্রপণ্যের মেলা আয়োজন করা হলে তা শিল্প বিকাশে সবাইকে অনুপ্রাণিত করবে।

পাটমন্ত্রী বলেন, প্রতিযোগিতা সক্ষম একটি বস্ত্র পাট খাত গড়ে তোলার ভিশন এবং বস্ত্র পাট খাতের অপার সম্ভাবনাকে পূর্ণরূপে কাজে লাগিয়ে উৎপাদনশীলতা, কর্মসংস্থান রফতানি বৃদ্ধির মিশন নিয়ে বস্ত্র পাট মন্ত্রণালয় নিরলসভাবে কাজ

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন