কক্সবাজারে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গাসহ নিহত ২

বণিক বার্তা প্রতিনিধি কক্সবাজার

 কক্সবাজারের টেকনাফে গ্রেফতারের পর পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে এক রোহিঙ্গাসহ দুজন নিহত হয়েছেন গত শুক্রবার রাত ১টার দিকে টেকনাফ পৌর এলাকার পর্যটন বাজারের উত্তর মালির পাহাড়ের পাদদেশে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে সময় ঘটনাস্থল থেকে দুটি এলজি বন্দুক, চার রাউন্ড গুলি পাঁচ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধারের দাবি করেছে পুলিশ

পুলিশের দাবি, নিহতরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী এবং তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন

নিহতরা হলেন টেকনাফ সদর ইউনিয়নের হাতিয়ার ঘোনা এলাকার হাজী হামিদ হোসেনের ছেলে আহমদ হোসেন (৪৫) নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ব্লক-ডি সেট নম্বর ২৮-এর মৃত কালা মিয়ার ছেলে আব্দুর রহমান (৪৬)

আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন টেকনাফ থানার এসআই মো. বাবুল, এএসআই অহিদ কনস্টেবল মালেকুল তাদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে

পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার রাতে মাদক মামলার আসামি তালিকাভুক্ত ব্যবসায়ী আহমদ হোসেন আব্দুর রহমানকে গ্রেফতার করে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা নিজেদের কাছে ইয়াবা অস্ত্র থাকার কথা পুলিশকে জানায় পরে রাত ১টার দিকে গ্রেফতারকৃতদের সঙ্গে নিয়ে টেকনাফ পৌর এলাকার পর্যটন বাজারের উত্তর মালির পাহাড়ের পাদদেশে পুলিশ অস্ত্র মাদক উদ্ধারে যায় সেখানে উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীদের সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে আত্মরক্ষার্থে পুলিশ পাল্টা গুলি চালালে দুই মাদক ব্যবসায়ী গুলিবিদ্ধ হন পরে তাদের উদ্ধার করে প্রথমে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন

কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন

বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ জানান, গত শুক্রবার রাতে আহমদ হোসেন আব্দুর রহমানকে গ্রেফতারের পর পৌর এলাকার পর্যটন বাজারের উত্তর মালির পাহাড়ের পাদদেশে মাদক অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ সময় গ্রেফতারকৃতদের সহযোগীরা তাদের ছিনিয়ে নেয়ার উদ্দেশ্যে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে এতে দুই মাদক ব্যবসায়ী গুলিবিদ্ধ হন পরে তাদের উদ্ধার করে প্রথমে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় পুলিশ সেখানে তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় সেখানে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিক

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন