আজ বিশ্ব ডিম দিবস

১০ বছরে ২৬৪% বেড়েছে ডিমের উৎপাদন

নিজস্ব প্রতিবেদক

এক দশক আগেও (২০০৮-০৯ অর্থবছর) দেশে ডিমের উৎপাদন ছিল প্রায় ৪৬৯ কোটি ৬১ লাখ পিস। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে তা হাজার ৭১১ কোটি পিসে উন্নীত হয়েছে। এক দশকের ব্যবধানে ২৬৪ শতাংশ বেড়েছে ডিমের উৎপাদন। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতি বছর ১২৪ কোটি ১৪ লাখ পিস করে বাড়ছে উৎপাদন। উৎপাদনে এমন স্বস্তির মধ্যেই আজ ১১ অক্টোবর পালিত হচ্ছে ২৪তম বিশ্ব ডিম দিবস প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ, স্বাস্থ্যবান মেধাবী জাতি গঠন, সর্বোপরি ডিমের গুণাগুণ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ১৯৯৬ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। দেশে দিবসটি যৌথভাবে উদযাপন করছে মত্স্য প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর (ডিএলএস), বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এবং ওয়ার্ল্ডস পোলট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন-বাংলাদেশ শাখা (ওয়াপসা-বিবি) বাংলাদেশে বছরের ডিম দিবসের স্লোগান হচ্ছে সুস্থ মেধাবী জাতি চাই, প্রতিদিনই ডিম খাই

ডিএলএসের প্রাণিসম্পদ অর্থনীতি প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে ডিমের উৎপাদন ছিল ৫৭৪ কোটি ২৪ লাখ পিস। এরপর তা বেড়ে ২০১০-১১ অর্থবছরে ৬০৭ কোটি ৮৫ লাখ, ২০১১-১২ অর্থবছরে ৭৩০ কোটি ৩৮ লাখ, ২০১২-১৩ অর্থবছরে ৭৬১ কোটি ৭৪ লাখ, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে হাজার ১৬ কোটি ৮০ লাখ, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে হাজার ৯৯ কোটি ৫২ লাখ, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে হাজার ১৯১ কোটি ৩১ লাখ, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে হাজার ৪৯৩ কোটি ৩১ লাখ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরে হাজার ৫৫২ কোটি পিসে দাঁড়ায়।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. হীরেশ রঞ্জন ভৌমিক বণিক বার্তাকে বলেন, গত এক দশকের ব্যবধানে ডিমের উৎপাদনে ব্যাপক সফলতা দেখিয়েছেন দেশের খামারিরা। উৎপাদন বাড়ানোর ক্ষেত্রে বেশকিছু প্রতিবন্ধকতা ছিল। সেগুলোকে চিহ্নিত করে এরই মধ্যে কাজও শুরু হয়েছে। ডিম উৎপাদনে খামারিদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি বিপণন কৌশল বাজারের সঙ্গে তাদের সংযোগ বাড়াতে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। আর বিচ্ছিন্নভাবে উৎপাদন না করে খামারিদের

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন