থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় রেবেল লাইভ অ্যাকশন ইকো আর্ট ফেস্টিভ্যালে বাংলাদেশ থেকে আমন্ত্রিত একমাত্র নাট্য সংগঠন ব্ল্যাকফ্লেইম থিয়েটারের প্রতিনিধি হিসেবে এতে অংশগ্রহণ করবেন মূকাভিনয়শিল্পী ও নির্দেশক তানভীর শেখ। ১৪-১৯ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে এ উৎসব। উৎসবে অংশগ্রহণ ছাড়াও মূকাভিনয় নিয়ে কথা হয়েছে তানভীরের সঙ্গে। তার সঙ্গে কথোপকথনের খানিকটা তুলে ধরা হলো পাঠকের জন্য—
থা
ইল্যান্ডে মূকাভিনয়
উৎসবে যোগ
দিতে যাচ্ছেন
বাংলাদেশের প্রতিনিধি
হয়ে—এ
সম্পর্কে বলুন।
থাইল্যান্ডের ভিন্নধারার একটি থিয়েটার দল ‘রেবেল আর্ট স্পেস’ আয়োজন করেছে রেবেল লাইভ অ্যাকশন ইকো আর্ট ফেস্টিভ্যালের। এটা মূলত পারফরম্যান্স আর্ট ফেস্টিভ্যাল। এখানে বিশ্বের ১০টি দেশ থেকে শিল্পীরা অংশগ্রহণ করতে আসবেন। এ নাট্যোৎসবে আমার একটি মূকাভিনয় প্রযোজনা থাকবে। ‘দ্য ব্লাইন্ড পারর্স্পেক্টিভ’ নামে এ প্রযোজনাটি ছাড়াও উৎসবের নির্ধারিত সেমিনার ‘আর্টিস্ট টক’-এ ১৬ অক্টোবর ‘বাংলাদেশের সমকালীন নাট্যচর্চা ও মূকাভিনয়-এর সম্ভাবনা’ শীর্ষক ভিজ্যুয়াল প্রতিবেদন উপস্থাপন করব। এছাড়া একটি বিশেষ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করব ছয় দিনব্যাপী উৎসবে।
মূকাভিনয়
নিয়ে জানতে
চাই আপনার
কাছে—
প্রাচীনকালে যখন শব্দ বা ভাষার প্রচলন হয়ে ওঠেনি, তখন কিন্তু মানুষ একে অন্যের সঙ্গে ভাব আদান-প্রদান করত বিভিন্ন ইশারা-ইঙ্গিতের মাধ্যমে। সে হিসেবে বলা যায় মূকাভিনয় প্রাচীন শিল্পমাধ্যম। যেহেতু এর প্রচলন অনেক কাল আগে থেকেই। অন্যদিকে মূকাভিনয় বা মাইম হচ্ছে শক্তিশালী শিল্পমাধ্যম। অনেক না বলা কথা এ শিল্পমাধ্যমের দ্বারা প্রকাশ করা সম্ভব, প্রতিবাদ করা সম্ভব। মূকাভিনয়কে বলা হয় নীরব প্রতিবাদের ভাষা।