যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষা

সুযোগ বাড়ছে বিদেশী শিক্ষার্থীদের

ফাহমিদা তাপসী

উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পার না করতেই শিক্ষার্থীর মাথায় ভর করে থাকা চিন্তা হচ্ছে কোথায় ভর্তি হবে। মূলত এ সময়ে অনেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন বিদেশ বিভুঁইয়ের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন। সেদিক থেকে পছন্দের শীর্ষে থাকে যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। দীর্ঘ সাত বছর বন্ধ থাকার পর সম্প্রতি যুক্তরাজ্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য দুই বছরের কাজের অনুমতি দিয়েছে। যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা, কাজের সুযোগ এবং পড়াশোনার খরচ সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছে বিদেশে উচ্চশিক্ষাবিষয়ক পরামর্শ প্রদানকারী বাংলাদেশী সংস্থা মেইসেস।

উচ্চশিক্ষার জন্য উন্নত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি দেয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা নেহায়েত কম নয় এ দেশে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নেয় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু দেশটির যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার কথা বলা হলেই উঠে আসে বিশাল অংকের খরচের কথা। অন্যদিকে ২০১২ সালে তত্কালীন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র সচিব টেরিসা মে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য চালু থাকা দুই বছরের কাজের অনুমতি কমিয়ে ছয় মাসে নিয়ে আসা হয়। অর্থাৎ বাংলাদেশী কোনো শিক্ষার্থী সে দেশে পড়াশোনা শেষ করার পর মাত্র ছয় মাস কাজের অনুমতি পেতেন। যার কারণে সেখানে পড়তে যাওয়া আর্থিকভাবে কিংবা কাজের অভিজ্ঞতার দিক থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য খুব একটা ফলপ্রসূ হতো না। সম্প্রতি যুক্তরাজ্য সে সিদ্ধান্ত বদলেছে। ফলে আবার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা শেষে দুই বছর সে দেশে থাকা তথা কাজের সুযোগ পাবেন।

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন