পরিধি বাড়ছে যশোর পৌরসভার আপত্তি নতুন এলাকার বাসিন্দাদের

বণিক বার্তা প্রতিনিধি যশোর

 যশোর পৌরসভায় নতুন করে যুক্ত হচ্ছে সদর উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন ব্যাপারে গত ২২ সেপ্টেম্বর গেজেট প্রকাশ করেছে স্থানীয় সরকার বিভাগ (এলজিইডি) তবে পৌরসভার সঙ্গে যুক্ত হতে আপত্তি তুলেছেন প্রস্তাবিত এলাকার বাসিন্দারা তাদের দাবি, পৌর কর্তৃপক্ষ বিদ্যমান এলাকায় ঠিকমতো সেবা দিতে পারে না নতুন এলাকা যুক্ত হলে সমস্যা আরো বাড়বে

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, যশোর পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর পৌর এলাকার পরিধি আর বাড়েনি নয় ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত পৌর এলাকার বর্তমান আয়তন ১৪ দশমিক ৫৬ বর্গকিলোমিটার কারণে সদর উপজেলার উপশহর ইউনিয়ন পুরোটা এবং নওয়াপাড়া, আরবপুর, ফতেপুর, রামনগর চাঁচড়া ইউনিয়নের অংশবিশেষ যুক্ত করে পৌর এলাকার পরিধি বাড়ানো হচ্ছে ব্যাপারে গত ২২ সেপ্টেম্বর এলজিডির উপসচিব ফয়জুল হক স্বাক্ষরিত একটি গেজেট প্রকাশ মেয়রের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে

গেজেটে প্রস্তাবিত এলাকার মধ্যে উপশহর ইউনিয়নের বিরামপুর মৌজার ১১৩টি দাগ, শেখহাটি মৌজার ১৮৫টি দাগ, কিসমত নওয়াপাড়ার ৬৯৭টি দাগ, নওয়াপাড়া ইউনিয়নের নওদাগ্রামের থেকে ৩৫০ দাগ, আরবপুর ইউনিয়নের খোলাডাঙ্গার ২৩৫টি দাগ, ফতেপুর ইউনিয়নের ঝুমঝুমপুর মৌজার ৩১০টি দাগ, বালিয়াডাঙ্গা মৌজার ৪৪০টি দাগ, রামনগর ইউনিয়নের রামনগর মৌজার ৪৭৮টি দাগ, মুড়লী মৌজার ১৬২টি দাগ, মোবারককাঠি মৌজার ৩৫৫টি দাগ চাঁচড়া ইউনিয়নের চাঁচড়া মৌজার ৪১৩টি দাগ রয়েছে

ব্যাপারে যশোর পৌরসভার মেয়র জহিরুল ইসলাম চাকলাদার রেন্টু জানান, ১৮৬৪ সালে যে সীমানা নিয়ে যশোর পৌরসভার যাত্রা হয়েছিল, তা আর বাড়েনি উপরন্তু শহরের অনেক জায়গা ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্ভুক্ত কারণে এসব এলাকার বাসিন্দারা পৌর সুবিধা থেকে বঞ্চিত আবার এদিকে জায়গার অভাবে পৌরসভার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করা যাচ্ছে না শহরের অন্তর্ভুক্ত জায়গা নিয়ে যদি যশোর পৌরসভার সীমানা সম্প্রসারণ করা যায়, তাহলে আরো বেশি উন্নয়ন হবে নাগরিকের সুযোগ-সুবিধাও বাড়বে

এদিকে পৌরসভার সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় নিয়ে আপত্তি তুলেছেন প্রস্তাবিত এলাকার বাসিন্দাদের অনেকে উপশহর ইউনিয়নের বাসিন্দা রেজাউল হক বিন্দু জানান, আমরা ইউনিয়ন পরিষদের আওতায় বসবাস করে ভালোই আছি ভালো নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছি এখন যদি পৌরসভার মধ্যে যাই, তাহলে নাগরিক সেবায় দুর্ভোগ নেমে আসবে একই কথা জানান জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য গবেষণা সম্পাদক ফারুক আহমেদ কচি

মুড়লী এলাকার বাসিন্দা শহিদুল

");

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন