লভ্যাংশ পাঠিয়েছে মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স

নিজস্ব প্রতিবেদক

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য অনুমোদিত ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার নেটওয়ার্কের (বিইএফটিএন) মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছে মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

সমাপ্ত হিসাব বছরে পাবলিক শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স। কোম্পানিটির উদ্যোক্তা পরিচালকরা লভ্যাংশ নেবেন না। গেল বছর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা, আগের হিসাব বছর যা ছিল ১ টাকা ২৯ পয়সা। বছর শেষে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ১৭ টাকা ৯৩ পয়সায়, এক বছর আগে যা ছিল ১৮ টাকা ৩ পয়সা।

এদিকে অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি ২০১৯ হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জানুয়ারি-জুন) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮০ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ১ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) ইপিএস হয়েছে ১৮ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩৩ পয়সা। ৩০ জুন কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৬ পয়সা।

২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্যও ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স। তার আগে ২০১৬, ২০১৫ ও ২০১৪ হিসাব বছরেও একই হারে নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা।

সর্বশেষ রেটিং অনুসারে মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ডাবল এ মাইনাস’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি টু’। ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিরীক্ষিত ও চলতি বছরের ২৪ মার্চ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে আলফা ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (আলফা রেটিং)।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল এ শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ২৪ টাকা ৯০ পয়সা। সমাপনী দর ছিল ২৫ টাকা ৭০ পয়সা। গত এক বছরে এ শেয়ারের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ২১ টাকা ২০ পয়সা ও ৩৮ টাকা।

২০০৪ সালে শেয়ারবাজারে আসা মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৪৩ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ২৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর

আরও পড়ুন