নিকো ইয়েনারিস। পূর্ব লন্ডনে বেড়ে ওঠা ইয়েনারিস বাল্যকাল থেকেই স্বপ্ন দেখতেন বিখ্যাত ফুটবল তারকা হওয়ার। তার শুরুটাও বেশ ভালো ছিল; যুব পর্যায়ে ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে খেলতেও গিয়েছিলেন। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২৬ বছর বয়সে এসে ব্রিটিশ পাসপোর্ট ফেলে স্থায়ীভাবে বেইজিংয়ে চলে যান তিনি। ডেভিড বেকহ্যামের জন্মস্থান পূর্ব লন্ডনেই চীনা মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া ইয়েনারিস এখন চীনের নাগরিক বনে গেছেন। এমনকি নতুন চৈনিক নামও নিয়েছেন। এখন তার নাম লি কে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে ইয়েনারিস বেইজিংয়ের ফুটবল ক্লাব সিনোবো গুয়ানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। এটি এখন ইতালির এসি মিলানের চেয়েও মূল্যবান একটি ক্লাব। কয়েক মাসের মধ্যে তিনি চাইনিজ সুপার লিগ (সিএসএল) এবং চীনের জাতীয় দলের হয়ে ফিলিপাইনের বিপক্ষে খেলেন।
এমন ঘটনা শুধু ইয়েনারিসের ক্ষেত্রে নয়। এভাবে আরও অনেক বিদেশী খেলোয়াড় চীনে চলে যাচ্ছেন, চীনা নাগরিকত্ব নিচ্ছেন। এর পেছনে রয়েছে ফুটবলে চীনের মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ। জন হউয়ি সায়েতার নামে এক ফুটবলারেরও মা চীনা। সায়েতার তার নরওয়েজিয়ান পাসপোর্ট ছেড়ে বেইজিংয়ের গুয়ান ক্লাবে যুক্ত হয়েছেন। ১৯৯৫ সালে সুইডিশ মিডফিল্ডার পেল ব্লোহম ডালিয়ান ওয়ান্ডার ক্লাবে যোগ দেন। এছাড়া কাতার বিশ্বকাপে চীনের হয়ে দুই ব্রাজিলীয় ও এক পর্তুগিজ খেলোয়াড় মাঠে নামবে বলে ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে।
যদিও ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার নিয়ম অনুযায়ী, যে খেলোয়াড় জাতিগতভাবে চীনা নন, তিনি চীনে পাঁচ বছর বসবাসের পরই কেবল ফিফার অধীনে জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারবেন।
- ইতালিতে ২০তম লিগ শিরোপা জিতল ইন্টার মিলান
- জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগে বিসিবির ক্যাম্পে ১৭ ক্রিকেটার
- টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে সিলেটে ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল
- টফিতে আইসিসি টুর্নামেন্টের ডিজিটাল সম্প্রচারস্বত্ব পেল বাংলালিংক
- লরিয়াস বর্ষসেরা জোকোভিচ ও বোনমাতি
- আজ মিলান ডার্বি জিতলেই সিরি-এ চ্যাম্পিয়ন ইন্টার