শুক্রবার | ডিসেম্বর ০৭, ২০১৮ | ৬ ফাল্গুন ১৪২৫
  • আজকের পত্রিকা▾
    • প্রথম পাতা
    • খবর
    • টেলিকম ও প্রযুক্তি
    • সম্পাদকীয়
    • আন্তর্জাতিক ব্যবসা
    • আন্তর্জাতিক খবর
    • পণ্যবাজার
    • লাইফস্টাইল
    • টকিজ
    • শিল্প-বাণিজ্য ও ব্যাংক
    • শেয়ারবাজার
    • খেলাধুলা
    • দেশের বার্তা
    • শেষ পাতা
  • খবর▾
    • জাতীয়
    • দেশের খবর
    • বিশেষ খবর
    • চট্টগ্রাম বার্তা
    • ফিচার
    • শিক্ষা বার্তা
    • প্রবাসের বার্তা
  • আন্তর্জাতিক▾
    • আন্তর্জাতিক খবর
    • আন্তর্জাতিক ব্যবসা
  • অর্থনীতি▾
    • শিল্প-বাণিজ্য
    • পণ্যবাজার
    • শেয়ারবাজার
  • টেলিকম ও প্রযুক্তি
  • খেলা
  • টকিজ
  • লাইফস্টাইল▾
    • উড়ুক্কু
    • স্বাস্থ্যযত্ন
    • সর্বজয়া
    • সবুজ
    • আপন অঙ্গন
    • ঈপ্সনীয়
    • ভ্রমণ
  • সম্পাদকীয়
  • ম্যাগাজিন▾
    • সংকেত
    • রঙঢঙ
    • সিল্করুট
    • বদ্বীপ
    • বিশেষ সংখ্যা
  • স্থিরচিত্র
  • সবাক চিত্র
  • ই-পেপার
  • আজকের পত্রিকা
  • প্রথম পাতা
  • শেষ পাতা
  • টেলিকম ও প্রযুক্তি
  • আন্তর্জাতিক ব্যবসা
  • শেয়ারবাজার
  • পণ্যবাজার
  • খেলা
  • টকিজ
  • শিল্প-বাণিজ্য ও ব্যাংক
  • আন্তর্জাতিক খবর
    • দেশের খবর
      • খবর
      • সম্পাদকীয়
      • সাক্ষাৎকার
      • বিশেষ সংখ্যা
      • ম্যাগাজিন
        • বদ্বীপ
        • সংকেত
        • রঙঢঙ
        • সিল্করুট
      মেনু

      প্রথম পাতা

      ভিকারুননিসার অবয়বের সঙ্গে বেড়েছে অনিয়ম

      একাধিক শিক্ষকের অবৈধ সম্পদের খোঁজে দুদক

      জেসমিন মলি | ০১:৪৮:০০ মিনিট, ডিসেম্বর ০৭, ২০১৮

      Shares

      প্রতিষ্ঠার ছয় দশকে অবয়ব বেড়েছে কয়েক গুণ। সিদ্ধেশ্বরীতে মূল ক্যাম্পাসের পাশাপাশি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, আজিমপুর ও ধানমন্ডিতে দুই শিফটে শিক্ষা কার্যক্রম চালাচ্ছে রাজধানীর নামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষার্থীর পাঠদানে নিয়োজিত আছেন ৪৫০-এর বেশি শিক্ষক। এ শিক্ষকদের অনেকের বিরুদ্ধে কোচিং বাণিজ্যের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। একাধিক শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে অবৈধ সম্পদ অর্জনের। এসব শিক্ষকের অবৈধ সম্পদের খোঁজে অনুসন্ধান চালাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

      সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ভর্তি বাণিজ্য, ঘুষ, অতিরিক্ত অর্থ আদায়, কোচিং বাণিজ্যের অভিযোগ আগের চেয়ে বেড়েছে। ভর্তি ও কোচিং বাণিজ্য নিয়ে একাধিক অভিযোগ এরই মধ্যে অনুসন্ধানও করেছে দুদক। অনুসন্ধানে শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্যের অভিযোগের প্রমাণও মিলেছে। বর্তমানে ভিকারুননিসার একাধিক শিক্ষকের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ খতিয়ে দেখছে দুদক।

      ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের যেসব শিক্ষকের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান চলছে, তাদের মধ্যে আছেন কলেজ শাখার সহকারী অধ্যাপক ড. ফারহানা খানম ও প্রভাষক রাশিদা আক্তার মিল্কী। আরো যেসব শিক্ষক দুদকের অনুসন্ধানের আওতায় আছেন তারা হলেন— প্রতিষ্ঠানের দিবা শাখার সহকারী শিক্ষক শাহনেওয়াজ পারভীন, ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক সুরাইয়া নাসরিন, প্রভাতী শাখার ইংরেজি ভার্সনের শিক্ষক কামরুন্নাহার চৌধুরী, লক্ষ্মীরানী, ফেরদৌসী ও নুশরাত জাহান। এর বাইরেও আরো শিক্ষকের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান হতে পারে বলে দুদক সূত্র জানিয়েছে।

      অভিযোগ প্রমাণ হলে জড়িত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, সরকারি ও এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা শ্রেণীকক্ষে পাঠদান করবেন এটাই নিয়ম। সরকারি অনুমোদন ছাড়া এর বাইরে যদি তারা কিছু (কোচিং) করেন, সেটা আমরা দুর্নীতির মধ্যেই ফেলব। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নেয়া হবে। কোচিং বাণিজ্য নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে এক ধরনের উদ্বেগ-উত্কণ্ঠা রয়েছে। কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে।

      ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০০২ সাল থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠানপ্রধান বদল হতে থাকে। অনিয়ম-দুর্নীতিও বাড়তে থাকে। শিক্ষক ও প্রশাসনিক লোকবল নিয়োগে অভিযোগ উঠতে থাকে অনিয়মের। এছাড়া যোগ্যদের পাশ কাটিয়ে পদোন্নতির অভিযোগও রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। অভিযোগ আছে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতারও। সম্প্রতি এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির তিন শিক্ষককে বরখাস্ত করা হয়েছে। আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে একজন শিক্ষককে গ্রেফতারও করা হয়েছে।

      কোনো ধরনের অনিয়ম প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির প্রেসিডেন্ট গোলাম আশরাফ তালুকদার। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, দুদকের বিষয়গুলোয় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে সংস্থাটি। তবে আমাদের পক্ষ থেকে শিক্ষকদের প্রতি বার্তা হলো, কেউ যাতে অবৈধভাবে কোচিং না করান। কেউ যদি এ নিষেধ অমান্য করেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে নীতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিষয়ভিত্তিকের মতো শিক্ষার্থীদের কাউন্সেলিংয়ের জন্য শিক্ষক নিয়োগ প্রয়োজন। আমাদের স্কুলে শিক্ষার্থীদের কাউন্সেলিং করানো হলেও তা খুব কম। এটি আরো বাড়ানো হবে।

      ২০১২ সালের ২০ জুন কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করতে নীতিমালা তৈরি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। অভিযোগ আছে, এ নীতিমালা উপেক্ষা করে এখনো চলছে শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য। নীতিমালায় নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কোচিং অথবা প্রাইভেট পড়াতে নিষেধ করা হয়েছে। তবে কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ ১০ জন ছাত্র-ছাত্রীকে নিজ বাসায় পড়ানোর সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে লিখিতভাবে ছাত্র-ছাত্রীর নাম ও রোল নম্বরসহ তালিকা জানাতে হবে। শুধু তা-ই নয়, সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা ওই ১০ শিক্ষার্থীর মধ্যে নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনকে পড়ালেও তাকে অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হবে। কোচিং সেন্টারের নামে বাসা ভাড়া নেয়ার ক্ষেত্রেও বিধিনিষেধের কথা বলা হয়েছে। এমনকি কোনো শিক্ষক বাণিজ্যিকভাবে গড়ে ওঠা কোচিং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত হতে পারবেন না। শাস্তির বিষয়ে নীতিমালায় বলা হয়েছে, সরকারি বা এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কোচিং বাণিজ্যে জড়িত থাকলে সাময়িক বা চূড়ান্ত বরখাস্ত, এমপিওভুক্ত শিক্ষক হলে এমপিও স্থগিত, বাতিল, বেতন-ভাতাদি স্থগিত, বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি স্থগিত, বেতন একধাপ অবনমিতকরণ ইত্যাদি শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া যাবে।

      দুদকের অনুসন্ধানে রাজধানীর নামিদামি আট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতাধিক শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোচিং বাণিজ্যে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মিলেছে। এর মধ্যে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাধিক শিক্ষকও রয়েছেন।

      জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর ড. মো. আবদুল মান্নান বলেন, শিক্ষকদের বিরুদ্ধে দুদকের অভিযোগ আমাদের কাছে পৌঁছায়নি। বিষয়টিতে আমি অবগত নই।

      পাঠকের মতামত

      সংশ্লিষ্ট খবর

      • ব্যাংকের ওপর চটেছেন ব্যবসায়ীরা
      • সংসদে অর্থমন্ত্রী : সব ব্যাংকের ঋণের সুদহার এক অংকে নামবে শিগগিরই
      • আবুধাবিতে প্রধানমন্ত্রী : বাংলাদেশ-আরব আমিরাত চার সমঝোতা স্মারক সই
      • সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে কমিটির নেতৃত্বে শাজাহান খান
      • সংশোধিত এডিপির আকার আরো বড় হচ্ছে
      • জেআরপি ২০১৯ : ভাসানচরকে অন্তর্ভুক্ত করেনি জাতিসংঘ

      সর্বাধিক পঠিত

      • সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনায় আকস্মিক পরিবর্তন
      • অর্থনীতিতে টেক অফ হয়ে গেছে, এখন উড়ব
      • অ্যাসিডিটির ওষুধই সর্বাধিক বিক্রীত
      • ঢাকাতেই ৫ বাড়ি ডিপিডিসির নির্বাহী পরিচালকের 
      • ঋণের সুদহার বাড়াতে চায় ব্যাংকগুলো
      • কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে অর্থ ও পুঁজিবাজার
      • চারবার নকশা বদল, তবু চূড়ান্ত হয়নি গতিপথ
      • ভারতের পথে হাঁটবে কি বাংলাদেশ?
      • ফেসবুকের আবেদন নাকচ বিটিআরসির
      • আবিষ্কার উত্তোলন রফতানিতে মিয়ানমার, বাংলাদেশ এখনো জরিপেই
      • সর্বশেষ
      • নির্বাচিত
      • উপজেলা ও সিটিতে জাতীয় নির্বাচনের মতো পরিবেশ থাকবে : সিইসি
      • সরকারি জমি বিক্রি: সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
      • ভারতে নিযুক্ত হাই কমিশনারকে ডেকে পাঠিয়েছে ইসলামাবাদ
      • এমপিদের শপথের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা রিট খারিজ
      • সফরে এসে ইমরান খানকে কী দিলেন যুবরাজ সালমান?
      • পটুয়াখালীতে বাস উল্টে বাসমালিক নিহত
      • অভিজিৎ হত্যার চার্জশিট প্রস্তুত
      • বিশ্বকাপের পর ওয়ানডে থেকে বিদায় নিতে চান গেইল
      • সংসদে অর্থমন্ত্রী : সব ব্যাংকের ঋণের সুদহার এক অংকে নামবে শিগগিরই
      • সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে কমিটির নেতৃত্বে শাজাহান খান
      • অনুমোদন পেল আরো তিন ব্যাংক
      • ইনভয়েসিং ও ওয়্যারহাউজ অনিয়ম বন্ধের আহ্বান সালমান এফ রহমানের
      • শেরপুরে দেশী মুরগির ৩৫০ মডেল খামার 
      • পেনাল্টিতে রক্ষা বার্সার, হারল রিয়াল
      • সরু রাস্তা বড় না করেই পুরান ঢাকায় ৩ বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে ডিএসসিসি
      • জেআরপি ২০১৯ : ভাসানচরকে অন্তর্ভুক্ত করেনি জাতিসংঘ
    • আরো খবর
    • সম্পাদক ও প্রকাশক: দেওয়ান হানিফ মাহমুদ

      বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগ : বিডিবিএল ভবন (লেভেল ১৭), ১২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

      পিএবিএক্স: ৮১৮৯৬২২-২৩, ই-মেইল: [email protected] | বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ ফ্যাক্স: ৮১৮৯৬১৯

      GO TOP